onewaytextlink

Wednesday, May 25, 2011

Piramid found!

Seventeen lost pyramids are among the buildings identified in a new satellite survey of Egypt.
More than 1,000 tombs and 3,000 ancient settlements were also revealed by looking at infra-red images which show up underground buildings.
An initial excavation has already confirmed some of the findings including of two suspected pyramids.
An infra-red satellite image shows a buried pyramid, located in the centre of the highlight box.
"We were very strongly doing this research for over a year. I could see the data as it was rising , but for me the "A-Ha" moment was when I could step back and look at everything that we'd found and I couldn't believe we could locate so many sites all over Egypt."
The team analyzed images from satellites orbiting 700km above the earth, equipped with cameras so powerful they can pin-point objects less than 1m in diameter on the earth's surface.
Infra-red imaging was used to highlight different materials under the surface.

মহাকাশে ওষুধের কার্যকারিতা

মহাকাশে ওষুধের কার্যকারিতা দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। বিজ্ঞানীদের সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। তারা বলেছেন যেসব নভোচারী দীর্ঘ অভিযানে মহাকাশে যাবেন তারা প্যারাসিটামল বা এন্টি বায়োটিকস হয়তো ব্যবহার করতে পারবেন না। মহাকাশযানের অব্যাহত তেজস্ক্রিয়তার কারণে এভাবে ওষুধের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায় বলে মনে করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, মহাকাশের জন্য নতুন ওষুধের প্রয়োজন রয়েছে এবং দীর্ঘ মেয়াদি অভিযানের জন্য এ ওষুধ দরকার পৃথিবীর মাটিতে যে সব ওষুধ ব্যবহার হয় তা কয়েক বছর ব্যবহার উপযোগী থাকে। সাধারণভাবে এ সব ওষুধকে সূর্যালোক থেকে দূরে এবং শীতল ও শুকনো পরিবেশে রাখতে হয়। মহাকাশের পরিবেশ পৃথিবী থেকে একবারেই ভিন্ন। মহাকাশে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বেশি, নভোযান বা মহাকাশ স্টেশনে অবিরাম কম্পন ঘটছে এবং সেখানে মধ্যাকর্ষণ শক্তি প্রায় নেই এ ছাড়া, কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেশি এবং তাপমাত্রা ও আর্দ্রতারও পার্থক্য রয়েছে। এ সব কারণে ওষুধের ওপর কোনো প্রভাব পড়ে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন বিজ্ঞানীরা।

নতুন সৌরজগত

কেপলার মহাকাশ টেলিস্কোপ নতুন সৌরজগত সনাক্ত করেছে। এ সৌর জগতে একটি সূর্যকে ঘিরে খুব কাছাকাছি অক্ষপথে চলা ৫টি গ্রহ দেখা গেছে। এ গ্রহগুলো আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলোর চেয়ে বড়। মার্কিন গবেষণা সংস্থা নাসার বরাত দিয়ে "নেচার" জানিয়েছে, এ নতুন সৌরজগতের নাম দেয়া হয়েছে "কেপলার-১১"
কেপলার মহাকাশ টেলিস্কোপ ২০০৯ সালে বসানো হয়। এ পর্যন্ত এ টেলিস্কোপ এক লাখ ৫০ হাজার নক্ষত্রের আলো পরিমাপ করেছে। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা আশা করছেন তারা পৃথিবীর গঠন ও আকারের অনুরূপ গ্রহের সন্ধান পাবেন, যে গ্রহে জীবন ধারণ বা মানুষ বসবাসের উপযোগী নাতিশীতোষ্ণ পানি থাকবে। অন্য কোনো তারকা কোনো গ্রহ প্রদক্ষিণ করছে কিনা,কেপলার পরোক্ষ পদ্ধতিতে এসব গতিবিধি লক্ষ্য করে। গ্রহ যখন কোনো নক্ষত্র বা সূর্য প্রদক্ষিণ করে তখন তার আলো কমে যায়। আর এই আলোর পরিমাপ দিয়েই বিজ্ঞানীরা ওই গ্রহের আয়তন ও গতি নির্ধারণ করেন