onewaytextlink

Monday, May 23, 2011

Please vote for sundarban.




Hi friends, Currently sudarban is standing at 4th position of New 7 wonders competition in the world.Please join and vote for our sundarban becoming the 1st in new 7 wonders selection. Follow the below link and vote for sundarban.
http://www.new7wonders.com/community/en/new7wonders/new7wonders_of_nature/your_voting

বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান!!

সম্প্রতি গবেষকরা নিশ্চিত করেছেন আমাদের সৌরজগতের বাইরে পাথুরে একটি গ্রহতে প্রাণধারণের সবধরণের উপকরণ রয়েছে। গবেষকরা জানিয়েছেন, গ্লিজ ৫৮১ডি নামের এই গ্রহটি কাছের একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে আর এই গ্রহটি অনেকটাই পৃথিবীর মতোই উষ্ণ এবং আর্দ্র।

ফ্রান্স’স ন্যাশনাল সেন্টার ফর সায়েন্টেফিক রিসার্চ (সিএনআরএস)-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, গ্লিজ ৫৮১ডি গ্রহটি লাল বামন নক্ষত্র গ্লিজ ৫৮১ এর চারপাশে ঘুরছে। নক্ষত্রটি পৃথিবী থেকে মাত্র ২০ আলোকবর্ষ দূরে। তাই গবেষকরা গ্রহটিকে আমাদের প্রতিবেশী গ্রহই বলছেন।

গবেষকরা বলেছেন, গোল্ডিলকস জোনে অবস্থিত এই গ্রহটিতে পানি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমনকি সেখানে সমুদ্রও রয়েছে। এখানে নিয়মিত বৃষ্টিও হয়। আর এর পরিবেশে রয়েছে ঘন কার্বন ডাইঅক্সাইড।

গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটার্স নামের ব্রিটিশ সাময়িকীতে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, এই গ্রহটিতে মানুষকে পৌঁছাতে হলে যদি আলোর গতিসম্পন্ন কোনো যানেও যাওয়া যায় তবে ২০ বছর লাগবে আর বর্তমানে যে গতির রকেট ব্যবহার করা হয় তাতে চড়ে এই গ্রহটিতে যেতে সময় লাগবে ৩ লাখ বছর।

মানুষের ১০ আচরণের কার্যকারণ আবিষ্কার

মানুষের মধ্যেই লুকিয়ে থাকা নেতিবাচক এবং ধ্বংসাত্বক প্রবৃত্তির জন্য কে দায়ী আর মানুষই মধ্যে ভালো এবং খারাপের এই সহাবস্থান কেনো সেই অজানা তথ্য বের করতে পেরেছেন গবেষকরাসম্প্রতি মানুষের ধ্বংসাত্মক কাজের পেছনে লুকানো গোপন সেই শত্রুর পরিচয় প্রকাশ করেছে লাইভ সায়েন্স অনলাইন
গল্পবাজি
গবেষকেরা দাবি করেছেন, বিবর্তন প্রক্রিয়ার ফলেই মানুষ অন্যের সঙ্গে গালগল্প করতে এবং একে অন্যের খুঁত বের করে অভ্যস্ত মানুষের মধ্যে একে অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ানোর এই প্রক্রিয়াটা বিবর্তন প্রক্রিয়ায় আসার ফলে এই ঘটনায় মানুষের মধ্যে কোন দুঃখবোধ জাগে না
গবেষক রবিন ডানবার জানিয়েছেন, ‘বেবুনদের একে অপরের লোম বেছে দেবার মতো আচরণগুলোকে সামাজিক বন্ধন শক্ত করার উপায় বলে চিহ্নিত করা হয় কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে এই আচরণের আরও বেশি বিবর্তন ঘটেছে, তাই আমরা একে অপরের সমালোচনায় ঘন্টার পর ঘণ্টা আঠার মত লেগে থাকতে পারি এই আচরণ গুলো সবাই জন্মের পর কোন না কোন ভাবে অন্যের কাছ থেকে শেখে
গবেষণায় আরও জানা গেছে, মানুষ গল্পবাজ হবার কারণেই মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরি হয় তখন বিভক্ত মানুষ ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতেই কাজ করে
গবেষকরা জানিয়েছেন, সমালোচনার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সঠিকভাবে সত্যকে তুলে আনার উদ্দেশ্য থকে না এতে কেবল সমালোচনা বা দোষ ধরার জন্যই সমালোচনা করা হয় সমালোচনায় নানা বিষয় বানিয়ে যেমন বলা হয়, অনেক সময় তৃতীয় কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়েও কেউ কেউ এমন গর্হিত কাজটি করে মানুষ
জুয়া, বাজি ধরা
গবেষকরা জানিয়েছেন, জুয়া বা বাজি ধরার বিষয়টিও আমাদের জিনগত আমাদের নিউরনের মধ্যেই খেলে বেড়ায় জুয়া বা বাজি ধরার মতো নেতিবাচক কাজের উপলক্ষ্য দুশ্চিন্তা
গবেষকরা জানিয়েছেন, দুশ্চিন্তা হার্টের সমস্যা বাড়ায় এমনকি এর ফলে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে এমনকি চূড়ান্ত হতাশার কারণে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করে বসে আধুনিক জীবনধারণ পদ্ধতিই এর কারণ হতে পারে বলে গবেষকরা আশংকা করছেন গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, মানুষের কাজের ধরন ছাড়াও বর্তমানের প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে দিচ্ছে তাদের দুশ্চিন্তা
শরীরে ছিদ্র, ট্যাটু নক্সা আঁকা
২০১৫ সালের মধ্যে আমেরিকার শতকরা ১৭ ভাগ মানুষ বিভিন্ন কসমেকিট প্রক্রিয়ায় দেহের বিভিন্ন অংশকে সাজাবে, দেশটির কসমেটিক শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সম্প্রতি এমন ভবিষ্যতবাণীই প্রচার করা হয়েছে অন্যদিকে গবেষকরা জানিয়েছেন, কসমেটিক সার্জারির ফলে মানুষের স্বভাবিক চেহারা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে শরীরের নক্সা আঁকা, ট্যাটু করার চর্চা কিবদন্তীর হলেও এত বৈচিত্র্য ছিলো না আগেকার দিনে গোত্র পরিচয়, ধর্মীয় কারণ, পদ মর্যাদা, ক্ষমতার চিহ্ন হিসেবে লোকে গায়ে ট্যাটু বা বিভিন্ন নক্সা আঁকত কিন্তু এখন কেবল দেহের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্যই এটা করা হচ্ছে বলে গবেষকদের মত
ভয় দেখানো এক জরিপে দেখা গেছে, স্কুল পড়য়া শিশুদের অর্ধেকেরই ভয় পাবার অভিজ্ঞতা রয়েছে ২০০৯- ইউরোপের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসার পর কোনো না কোনোভাবে ভয়ের শিকার হয় এমনকি তাদের কম বেশি সবাই আবার নিজের বাড়ি থেকেও ভয় পায় গবেষকরা জানিয়েছেন, ভয়ের এই উৎপত্তি আসলে পরিবার থেকেই

 
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সারাহ ট্রেসি জানিয়েছেন, ‘উচ্ছৃক্সখলতা থেকেই এই ধরনের ভয় দেখাবার মতো আচরণের জন্ম

মিথ্যা বলা
মানুষের মিথ্যা বলার কারণও বের করেছেন গবেষকরা গবেষকরা জানিয়েছেন, মিথ্যা বলার সঙ্গে মনের সম্পর্ক রয়েছে ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটির গবেষক রবার্ট ফেল্ডম্যান জানিয়েছেন, শতকরা ৬০ ভাগ মানুষই কথা বলার সময় প্রতি ১০ মিনিটে অন্তত একটি মিথ্যা কথা বলেনতবে, গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, ‘মিথ্যা বলা কিন্তু ততোটা সহজ কাজ নয় সত্যি বলার চেয়ে এতে ৩০ ভাগ বেশি সময় লাগে সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, এখন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংসহ -মেইলে মিথ্যা বলা হয় সবচেয়ে বেশি
ধোঁকা দেওয়া
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা প্রতিষ্ঠান পো জানিয়েছে, মানুষের বেখাপ্পা আচরণগুলোর মধ্যে ধোঁকা দেওয়ার বিষয়টি সবচেয়ে আকর্ষণীয় গবেষণায় দেখা গেছে, উঁচু দরের নৈতিকতা পোষণ করেন এমন লোকেরা আবার জঘন্য এই ধোঁকাবাজির শিকার হয়ে আত্মহত্যাও করেন তবে এমন শক্ত প্রকৃতির লোকেরাও আবার ঘুরিয়ে হলেও বিশ্বাস করেন, প্রয়োজনীয় মুহুর্তে ধোঁকাবাজি নৈতিকভাবে মেনে নেবার মতো একটি আচরণ
চুরি করা
গবেষকরা জানিয়েছেন, চুরি বিদ্যাটা আসলে বংশগত হবার আশংকাই বেশি গবেষকরা জানিয়েছেন, নিজের দরকারের কারণেই কিন্তু চোরেরা চুরি করে কিন্তু ক্লিপ্টোম্যানিয়াকরা চুরি করে মজা লোটার জন্যে ৪৩ হাজার মানুষের মধ্যে চালানো এক জরিপের ফল বলছে, তাদের এগারোভাগ কোনো না কোনোভাবে একবারের জন্য হলেও দোকানে গিয়ে চুরি করেছে
সন্ত্রাস
মানুষের জানা ইতিহাসের মধ্যে সন্ত্রাস আর নৈরাজ্যের খোঁজ পাওয়া যায় হরহামেশাই গবেষকদের দাবি, জিনগত বৈশিষ্ট্য এবং প্রাপ্তির অনুভূতি মাথার ভেতর জট পাকিয়ে সন্ত্রাস চালাতে বাধ্য করে ২০০৮ সালের এক গবেষণার ফল বলছে, মানুষ যৌনতা, খাবার ড্রাগস নেবার মতোই সন্ত্রাস করার জন্য ব্যগ্র থাকে সাইকো ফার্মাকোলজি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানা গেছে, মস্তিষ্কের কিছু কোষ সন্ত্রাস ঘটাবার জন্য ব্যগ্র থাকলেও এর পেছনে আসলে থাকে অন্য কোনো প্রাপ্তির আশাএজন্য দায়ী ডোপামিন নামের হরমোন
বদ অভ্যাস
মানুষ অভ্যাসের দাস গবেষকরা জানিয়েছেন, ক্রমাগত বদ অভ্যাসের লালন করাটাই বদ অভ্যাস তৈরিতে প্রধান ভূমিকা রাখে অনেক পরিচিত বদ অভ্যাসের সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কে জানার পরও লোকজনের পক্ষে তা পুরোপুরি ত্যাগ করা কষ্টকর হয়ে দাড়ায়
মানুষের বদ অভ্যাসের পেছনে লেগে থাকার কারণ হিসেবে গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মধ্যেই লুকিয়ে থাকা অবাধ্যতা, সত্যিকারের ঝুঁকি বুঝতে না পারা, বিষয়ে ব্যক্তিগত অনুভূতি এবং আসক্তির ফলেই বদভ্যাসের জন্ম এর জন্য মানুষের কিছু খারাপ জিনই দায়ী